“আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং শিখুন, ইন্টারনেটে নিজের ক্যারিয়ার গড়ুন” এর ২য় পর্বে আজ আমরা জানবো আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে….
আউটসোর্সিং এর বিস্তৃত পরিসরে আপনি ব্লগিং,ডিজিটাল মার্কেটিং-অনলাইন মার্কেটিং,ই-কমার্স বিজন্যেস,এফ-কমার্স বিজন্যেস,সিপিএ মার্কেটিং,এফিলিয়েট মার্কেটিং প্রভৃতি বিভিন্ন উপায়ে ইনকাম করতে পারেন।
উপরের সংজ্ঞা হতে নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন যে “সকল ফ্রিল্যান্সিং’ই আউটসোর্সিং এর অর্ন্তভুক্ত তবে সকল আউটসোর্সিং ফ্রিল্যান্সিং নয়”
(১) Toptal→https://toptal.com
(২) Upwork→https://upwork.com
(৩) Freelancer→https://freelancer.com
(৪) Fiverr→http://fiverr.com
(৫) Guru→https://guru.com
(৬)PeoplePerHour→https://ift.tt/2tZCMhu
(৭) iFreelance→https://ifreelance.com
(৮) 99desingns→https://99designs.com
(৯) Simplyhired→http://simplyhired.com
(১০) Craigst→https://craigslist.org
আপনার দক্ষতা এবং বিড বিবেচনা করে ওয়ার্ক পাবলিশার যদি আপনাকে তার কাজের জন্য সিলেক্ট করেন তবে আপনার বিড উইন হবে এবং কাজ শেষে পেমেন্ট পাবেন।
আউটসোর্সিং এর উদাহরণ হিসেবে আপনি ইউটিউবিং ধরতে পারেন; আপনি যদি এক সপ্তাহে ৩/৪ টি ভিডিও আপলোড করেন তবে মনিটাইজেশনের কন্ডিশনে যতো বেশী ভিউ (views) আনতে পারবেন ততো বেশী আর্ন হবে।
শুধু ইউটিউবিং নয় বরং গুগল এডসেন্স, সিপিএ মার্কেটিং, এফিলিয়েট মার্কেটিং, ব্লগিং, ই-কমার্স বিজন্যেস প্রভৃতি ক্ষেত্রে আপনার পারফরম্যান্স যতো ভালো হবে আর্নও ততোই ভালো হবে।
আজ এই পর্যন্তই; ইনশাআল্লাহ এরপরের পর্বে “হ্যাকিং যখন আউটসোর্সিং” নিয়ে আলোচনা করবো; ততোক্ষন পর্যন্ত ভালো থাকুন , সুস্থ থাকুন।
ফেসবুকে আমার বন্ধু হওয়ার দাওয়াত রইলো Md Abul Kalam Azad
আল্লাহ হাফেজ
জাজাকাল্লাহ
আউটসোর্সিং কি?
আউটসোর্সিং এর “আউট” অর্থ “বাহির” এবং “সোর্স” অর্থ “উৎস” অর্থাৎ আউটসোর্সিং এর প্রথাগত সংজ্ঞা হলো বাহিরের উৎস হতে ইন্টারনেটের মাধ্যমে উপার্জন।আউটসোর্সিং এর বিস্তৃত পরিসরে আপনি ব্লগিং,ডিজিটাল মার্কেটিং-অনলাইন মার্কেটিং,ই-কমার্স বিজন্যেস,এফ-কমার্স বিজন্যেস,সিপিএ মার্কেটিং,এফিলিয়েট মার্কেটিং প্রভৃতি বিভিন্ন উপায়ে ইনকাম করতে পারেন।
ফ্রিল্যান্সিং কি?
ফ্রিল্যান্সিং হলো কোন মাইক্রোজব ওয়ার্কিং প্লাটফর্ম হতে কোন নির্দিষ্ট কাজের বিনিময়ে ইন্টারনেট হতে ইনকাম করা। আউটসোর্সিং এর বিভিন্ন ক্যাটাগরির জব (ওয়ার্ক) এর ভেতর ওয়েব ডেভোলপিং,গ্রাফিক্স ডিজাইন,ফটোশপ, সফটওয়্যার ডেভোলপমেন্ট, এনড্রোয়েড এপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট, ডাটা এন্ট্রি, রিভিউ রাইটিং, কনটেন্ট রাইটিং ইত্যাদি অন্যতম।আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং কি একই পথের পথিক?
আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং দুটোই ইন্টারনেটের মাধ্যমে ইনকাম করা হলেও আউটসোর্সিং আর ফ্রিল্যান্সিং এক জিনিস নয়।উপরের সংজ্ঞা হতে নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন যে “সকল ফ্রিল্যান্সিং’ই আউটসোর্সিং এর অর্ন্তভুক্ত তবে সকল আউটসোর্সিং ফ্রিল্যান্সিং নয়”
ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্ম :
ইন্টারনেট জগতে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্ম আছে বটে তথাপি প্রসিদ্ধ কিছু ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্ম নিম্নরূপ হলো(১) Toptal→https://toptal.com
(২) Upwork→https://upwork.com
(৩) Freelancer→https://freelancer.com
(৪) Fiverr→http://fiverr.com
(৫) Guru→https://guru.com
(৬)PeoplePerHour→https://ift.tt/2tZCMhu
(৭) iFreelance→https://ifreelance.com
(৮) 99desingns→https://99designs.com
(৯) Simplyhired→http://simplyhired.com
(১০) Craigst→https://craigslist.org
কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং কাজ করে?
মূলত উপরোক্ত সকল ওয়েবসাইটে Work Publisher এরা Job (জব) পোস্ট করেন আর সেই সকল সাইটের এমপ্লয়ি’রা উক্ত জব পোস্টে তথা ওয়ার্ক অর্ডার পোস্টে বিড করেন। বিড হলো আপনার কাজের এক্সপেরিয়েন্স এবং আগ্রহ জানিয়ে একটি নির্দিষ্ট এমাউন্ট (কিছু কিছু ক্ষেত্রে ওয়ার্ক পাবলিশার স্বয়ং Job/work এর জন্য বাজেট ফিক্স করে দেন) আবেদন করা।আপনার দক্ষতা এবং বিড বিবেচনা করে ওয়ার্ক পাবলিশার যদি আপনাকে তার কাজের জন্য সিলেক্ট করেন তবে আপনার বিড উইন হবে এবং কাজ শেষে পেমেন্ট পাবেন।
কিভাবে আউটসোর্সিং কাজ করে?
ফ্রিল্যান্সিং এর চেয়ে আউটসোর্সিং বিস্তৃত এবং মুক্ত প্লাটফর্ম ; একইসাথে বিভিন্ন আউটসোর্সিং ক্যাটাগরির বৈচিত্র্যতার কারনে এটি বোরিং প্রফোশন নয় বরং রোমাঞ্চকর প্রফোশন হিসেবে বিবেচিত হয়। আপনি হয়তো শুনলে আনন্দিত হবেন যে ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রে তবুও একটি লিমিটেড আর্নিং লেভেল আছে (এটা কমপারেটিভ বিষয়) কিন্তু আউটসোর্সিং এর ক্ষেত্রে আর্নিং লেভেলের কোন বাধাধরা লিমিটেশন নেই, আপনি নিজের যতোটা ইফিসিয়েন্সি দিতে পারবেন ততোই আর্নিং ইনক্রিজ হবে।আউটসোর্সিং এর উদাহরণ হিসেবে আপনি ইউটিউবিং ধরতে পারেন; আপনি যদি এক সপ্তাহে ৩/৪ টি ভিডিও আপলোড করেন তবে মনিটাইজেশনের কন্ডিশনে যতো বেশী ভিউ (views) আনতে পারবেন ততো বেশী আর্ন হবে।
শুধু ইউটিউবিং নয় বরং গুগল এডসেন্স, সিপিএ মার্কেটিং, এফিলিয়েট মার্কেটিং, ব্লগিং, ই-কমার্স বিজন্যেস প্রভৃতি ক্ষেত্রে আপনার পারফরম্যান্স যতো ভালো হবে আর্নও ততোই ভালো হবে।
আপনি আউটসোর্সিং করবেন নাকি ফ্রিল্যান্সিং করবেন?
যেহেতু প্রাথমিক দিকে কাজ শিখে ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্মে রেপুটেড ফ্রিল্যান্সার হতে বেশ খানিকটা সময় লাগে তাই ফ্রিল্যান্সিং শেখার শুরু হতেই আউটসোর্সিং করা ( নোটঃ ফ্রিল্যান্সিং এর শিক্ষানবিশ সময় হতেই) আউটসোর্সিং শুরু করতে পারেন, তাতে একদিকে যেমন ইন্টারনেটে হতে আর্ন করতে পারবেন তেমনি ফ্রিল্যান্সিং পেশা হতেও অন্তত ডিমোটিভেট হতে হবে না।আজ এই পর্যন্তই; ইনশাআল্লাহ এরপরের পর্বে “হ্যাকিং যখন আউটসোর্সিং” নিয়ে আলোচনা করবো; ততোক্ষন পর্যন্ত ভালো থাকুন , সুস্থ থাকুন।
ফেসবুকে আমার বন্ধু হওয়ার দাওয়াত রইলো Md Abul Kalam Azad
আল্লাহ হাফেজ
জাজাকাল্লাহ
0 Comments