প্রাচীন স্থাপত্য পিরামিড নিয়ে মানবজাতি আজও বিষ্মিত। পৃথিবীতে মোট কত পিরামিড রয়েছে তা এখনো প্রত্নতত্ত্ববিদদের কাছে অজানা । তবে মিশরে অাবিষ্কৃত মোট পিরামিডের সংখা ১৪০ টি। এদের মধ্যে সর্ববৃহৎ ও সবচেয়ে প্রাচীন পিরামিড হচ্ছে গিজার খুফু’র পিরামিড।
গিজার খুফু’র পিরামিড হচ্ছে পৃথিবীর সপ্তম অাশ্চর্যের একটি। গিজার অন্য দুটি প্রসিদ্ধ পিরামিড হল খাফ্রে’র পিরামিড অার মানকুরের পিরামিড। পিরামিড ৩টি নিল নদের পশ্চিমে অবস্থিত। খুফু’র পিরামিড তৈরী করেছিল ফেরাও খুফু খ্রিষ্টপূর্ব ২৫৫১ সালে। এটির উচ্চতা ১৪৬ মিটার।
এই বিশাল স্থাপত্যটি তৈরীর কৌশল অাজও বিজ্ঞানীদের কাছে রহস্য। কেননা এই বিশাল স্থাপত্যটি তৈরীর জন্য যে পাথরের ব্লক ব্যবহার করা হয়েছিল তার প্রত্যেকটির ওজন ২.৫ থেকে ১৫ টন পর্যন্ত। আধুনিক যন্ত্রপাতি ছাড়া কিভাবে পাথরগুলো উঠানামা করানো হয়েছিল তা ভাবলে বিজ্ঞানীদের মাথা ঘুরে যায়।
আরও আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে খুফু’র পিরামিড তৈরী করতে এইরকম মোট ২৩ লক্ষ পাথরের ব্লক ব্যবহার করা হয়েছিল। আর এই পাথর গুলু এমনভাবে বসানো হয়েছিল যে দুই পাথরের ভেতর কোনো ফাকা জায়গা নেই। খুফু’র পিরামিডে একটি দরজা আছে যার ওজন ১৮০০০ কেজি। তবে অবাক করার বিষয় হচ্ছে এত ভারী হওয়া সত্ত্বেও আশ্চর্যজনকভাবে এই দরজা এক ধাক্কাতেই খুলে যায়। পূর্বে পিরামিডটি ১২০০০০ চুনা পাথর দিয়ে ঢাকা ছিল। ১৩ শতাব্দীতে আরবের সুলতানরা এই চুনা পাথরগুলো লূট করে নিয়ে যায়।
অনেকে ভাবেন পিরামিড তৈরী করা হয়েছিল শুধুমাত্র ক্রীতদাস দ্বারা। এটা ভুল ধারনা। শুধুমাত্র ক্রীতদাসদের দ্বারা পিরামিড তৈরী সম্ভব নয়। ওই সময় মিশরে অনেক শহর ছিল যেখানে হাজার হাজার দক্ষ শ্রমিক তাদের পরিবার সহ বসবাস করত যারা পিরামিড তৈরীতে অংশ নিয়ে ছিল। হেরোডোটাস, একজন গ্রীক দার্শনিক লিখেছিলেন যে পিরামিড তৈরীতে ১ লক্ষ শ্রমিক অংশ নিয়ে ছিল। তবে আধূনিক ইজিপ্টলজিষ্টদের মতে পিরামিড তৈরীতে অংশ নেয় ২০ হাজার থেকে ৩০ হাজার শ্রমিক।
মিশরীয় সভ্যতায় পিরামিড ছিল ফেরাওদের জন্য চির নিদ্রার স্থান আর সাধারন মানুষের জন্য ছিল পবিত্র জায়গা। মিশরীয় লোকজন নিজেদের উৎসর্গ করেছিল এইসব কার্যকলাপে যেটা ছিল তাদের রাজ্যের জন্য গর্বের বিষয়।
গিজার খুফু’র পিরামিড হচ্ছে পৃথিবীর সপ্তম অাশ্চর্যের একটি। গিজার অন্য দুটি প্রসিদ্ধ পিরামিড হল খাফ্রে’র পিরামিড অার মানকুরের পিরামিড। পিরামিড ৩টি নিল নদের পশ্চিমে অবস্থিত। খুফু’র পিরামিড তৈরী করেছিল ফেরাও খুফু খ্রিষ্টপূর্ব ২৫৫১ সালে। এটির উচ্চতা ১৪৬ মিটার।
এই বিশাল স্থাপত্যটি তৈরীর কৌশল অাজও বিজ্ঞানীদের কাছে রহস্য। কেননা এই বিশাল স্থাপত্যটি তৈরীর জন্য যে পাথরের ব্লক ব্যবহার করা হয়েছিল তার প্রত্যেকটির ওজন ২.৫ থেকে ১৫ টন পর্যন্ত। আধুনিক যন্ত্রপাতি ছাড়া কিভাবে পাথরগুলো উঠানামা করানো হয়েছিল তা ভাবলে বিজ্ঞানীদের মাথা ঘুরে যায়।
আরও আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে খুফু’র পিরামিড তৈরী করতে এইরকম মোট ২৩ লক্ষ পাথরের ব্লক ব্যবহার করা হয়েছিল। আর এই পাথর গুলু এমনভাবে বসানো হয়েছিল যে দুই পাথরের ভেতর কোনো ফাকা জায়গা নেই। খুফু’র পিরামিডে একটি দরজা আছে যার ওজন ১৮০০০ কেজি। তবে অবাক করার বিষয় হচ্ছে এত ভারী হওয়া সত্ত্বেও আশ্চর্যজনকভাবে এই দরজা এক ধাক্কাতেই খুলে যায়। পূর্বে পিরামিডটি ১২০০০০ চুনা পাথর দিয়ে ঢাকা ছিল। ১৩ শতাব্দীতে আরবের সুলতানরা এই চুনা পাথরগুলো লূট করে নিয়ে যায়।
অনেকে ভাবেন পিরামিড তৈরী করা হয়েছিল শুধুমাত্র ক্রীতদাস দ্বারা। এটা ভুল ধারনা। শুধুমাত্র ক্রীতদাসদের দ্বারা পিরামিড তৈরী সম্ভব নয়। ওই সময় মিশরে অনেক শহর ছিল যেখানে হাজার হাজার দক্ষ শ্রমিক তাদের পরিবার সহ বসবাস করত যারা পিরামিড তৈরীতে অংশ নিয়ে ছিল। হেরোডোটাস, একজন গ্রীক দার্শনিক লিখেছিলেন যে পিরামিড তৈরীতে ১ লক্ষ শ্রমিক অংশ নিয়ে ছিল। তবে আধূনিক ইজিপ্টলজিষ্টদের মতে পিরামিড তৈরীতে অংশ নেয় ২০ হাজার থেকে ৩০ হাজার শ্রমিক।
মিশরীয় সভ্যতায় পিরামিড ছিল ফেরাওদের জন্য চির নিদ্রার স্থান আর সাধারন মানুষের জন্য ছিল পবিত্র জায়গা। মিশরীয় লোকজন নিজেদের উৎসর্গ করেছিল এইসব কার্যকলাপে যেটা ছিল তাদের রাজ্যের জন্য গর্বের বিষয়।
0 Comments