বর্তমানে সবাই চায় নিজের একটি ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট থাকুক।কারণ অনলাইনে নিজের একটি পরিচয় স্থাপন করার জন্য বা নিজের নামে ব্রান্ডিং তৈরি করার জন্য ওয়েবসাইট এর প্রয়োজন আবশ্যক।এছাড়াও যদি অনলাইনে নিজের বিজনেস পরিচালনা করার দরকার হয় তাহলেও একটি ইকমার্স ওয়েবসাইট প্রয়োজন হবে।আর যখন একটি ওয়েবসাইট তৈরি হয়ে যায় এবং সাইট ভিজিটর ভালো থাকে তাহলে ভালো পরিমান ইনকাম করা যায়।আজ এই টিউটোরিয়াল এ আপনারা জানতে পারবেন একটি ওয়েবসাইট থেকে কি কি উপায়ে ইনকাম করা যায়।তো চলুন শুরু করে দেই :-
১.গুগল এডসেন্স :- গুগল এডসেন্স পৃথিবীর সবচেয়ে বড় এড মিডিয়া।প্রায় প্রত্যেকটি ওয়েবসাইট মালিক গুগল এডসেন্স ব্যাবহার করে মাসে হাজার হাজার টাকা আয় করছে।গুগল বিভিন্ন কোম্পানি থেকে এড নিয়ে ওয়েবসাইট এ পাবলিশ করে থাকে।এড এর বিনিময়ে যে অর্থ পাওয়া যায় তার 49% গুগল রেখে দেয় আর বাকি 51% গুগল তার পাবলিসার দের দিয়ে থাকে।
২.এফিলিয়েট মার্কেটিং:- ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করার আরো একটি জনপ্রিয় উপায় হচ্ছে এফিলিয়েট মার্কেটিং।ওয়েবসাইট এ যখন ভিজিটর বেশি থাকে তখন অন্য কোম্পানির বিভিন্ন প্রোডাক্ট প্রোমোট করার মাধ্যমে ইনকাম করা যায়।ওয়েবসাইট এর রেফারেল এর মাধ্যমে যদি কেউ সেই প্রোডাক্ট কিনে তাহলে ওয়েবসাইট মালিক একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ কমিশন পেয়ে থাকে।এটি প্যাসিভ ইনকাম এর অন্যতম একটি উদাহরণ।প্যাসিভ ইনকাম বলতে প্রোডাক্ট টি যতবার মানুষ কিনবে ততবার ওয়েবসাইট মালিক কমিশন পেতে থাকবে।
৩.স্পন্সরশীপ :- একটি ওয়েবসাইট এ যখন ভালো পরিমান ভিজিটর থাকে তখন গুগল এডসেন্স এর উপর নির্ভর করতে হয় না।দেশ বিদেশের বড় বড় কোম্পানি ওয়েবসাইট কে স্পন্সর করে।ওয়েবসাইট এর সাইডবার,হেদার,ফুটার বা ওয়েবসাইট বিভিন্ন স্থানে এড স্পন্সর করে।ফলে ওয়েবসাইট মালিক সেই কোম্পানি থেকে প্রতিটা স্পন্সরশিপ এর জন্য ভালো পরিমান টাকা চার্জ করতে পারে।স্পন্সরশিপ পাওয়ার জন্য ওয়েবসাইট এর মার্কেটিং এ অনেক বেশি গুরুত্ব দিতে হবে।যত বেশি পরিচিতি হবে ,তত বেশি ওয়েবসাইট এর পরিধি বৃদ্ধি পাবে।
৪.নিজের তৈরি করা পণ্য বিক্রি :- অন্যের প্রোডাক্ট প্রোমোট করার পাশাপাশি নিজের প্রোডাক্ট বিক্রি করেও ইনকাম করা যায়।যেহেতু এটি আপনার ওয়েবসাইট, সেহেতু আপনার তৈরি করা কোনো পণ্য প্রোমোট বা বিক্রি করতে কোনো বাধা বিপত্তির মুখে পড়তে হবে না।
৫.ওয়েবসাইট বিক্রি করে দেয়া :- ওয়েবসাইট এর বয়স যখন অনেক হয়ে যায় বা ওয়েবসাইট মালিক যখন ওয়েবসাইট নিজে একা পরিচালনা করতে পারে না, তখন চাইলেই সেই ওয়েবসাইট অন্যের কাছে বিক্রি করে দেয়া যায়।flippa নামক একটি মার্কেট আছে যেখানে ওয়েবসাইট, মোবাইল এপ,গেমস, ডোমেইন নেম ইত্যাদি ডিজিটাল প্রডাক্ট খুব ভালো দামে বিক্রি করা যায়।
উপরে উল্লেখিত উপায়গুলো ছাড়া আরও অনেক উপায়ে ইনকাম করা যায় ওয়েবসাইট থেকে।ওয়েবসাইট এ যত বেশি ভিজিটর থাকবে ,তত বেশি ইনকাম এর সুযোগ খুলে যাবে।
সবশেষে ছোট্ট একটা অনুরোধ, আপনার যদি এই আর্টিকেলটি ভালো লাগে তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট it-kothon এ একবার নজর লাগিয়ে আসবেন।আপনাকে আমন্ত্রিত


১.গুগল এডসেন্স :- গুগল এডসেন্স পৃথিবীর সবচেয়ে বড় এড মিডিয়া।প্রায় প্রত্যেকটি ওয়েবসাইট মালিক গুগল এডসেন্স ব্যাবহার করে মাসে হাজার হাজার টাকা আয় করছে।গুগল বিভিন্ন কোম্পানি থেকে এড নিয়ে ওয়েবসাইট এ পাবলিশ করে থাকে।এড এর বিনিময়ে যে অর্থ পাওয়া যায় তার 49% গুগল রেখে দেয় আর বাকি 51% গুগল তার পাবলিসার দের দিয়ে থাকে।
২.এফিলিয়েট মার্কেটিং:- ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করার আরো একটি জনপ্রিয় উপায় হচ্ছে এফিলিয়েট মার্কেটিং।ওয়েবসাইট এ যখন ভিজিটর বেশি থাকে তখন অন্য কোম্পানির বিভিন্ন প্রোডাক্ট প্রোমোট করার মাধ্যমে ইনকাম করা যায়।ওয়েবসাইট এর রেফারেল এর মাধ্যমে যদি কেউ সেই প্রোডাক্ট কিনে তাহলে ওয়েবসাইট মালিক একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ কমিশন পেয়ে থাকে।এটি প্যাসিভ ইনকাম এর অন্যতম একটি উদাহরণ।প্যাসিভ ইনকাম বলতে প্রোডাক্ট টি যতবার মানুষ কিনবে ততবার ওয়েবসাইট মালিক কমিশন পেতে থাকবে।
৩.স্পন্সরশীপ :- একটি ওয়েবসাইট এ যখন ভালো পরিমান ভিজিটর থাকে তখন গুগল এডসেন্স এর উপর নির্ভর করতে হয় না।দেশ বিদেশের বড় বড় কোম্পানি ওয়েবসাইট কে স্পন্সর করে।ওয়েবসাইট এর সাইডবার,হেদার,ফুটার বা ওয়েবসাইট বিভিন্ন স্থানে এড স্পন্সর করে।ফলে ওয়েবসাইট মালিক সেই কোম্পানি থেকে প্রতিটা স্পন্সরশিপ এর জন্য ভালো পরিমান টাকা চার্জ করতে পারে।স্পন্সরশিপ পাওয়ার জন্য ওয়েবসাইট এর মার্কেটিং এ অনেক বেশি গুরুত্ব দিতে হবে।যত বেশি পরিচিতি হবে ,তত বেশি ওয়েবসাইট এর পরিধি বৃদ্ধি পাবে।
৪.নিজের তৈরি করা পণ্য বিক্রি :- অন্যের প্রোডাক্ট প্রোমোট করার পাশাপাশি নিজের প্রোডাক্ট বিক্রি করেও ইনকাম করা যায়।যেহেতু এটি আপনার ওয়েবসাইট, সেহেতু আপনার তৈরি করা কোনো পণ্য প্রোমোট বা বিক্রি করতে কোনো বাধা বিপত্তির মুখে পড়তে হবে না।
৫.ওয়েবসাইট বিক্রি করে দেয়া :- ওয়েবসাইট এর বয়স যখন অনেক হয়ে যায় বা ওয়েবসাইট মালিক যখন ওয়েবসাইট নিজে একা পরিচালনা করতে পারে না, তখন চাইলেই সেই ওয়েবসাইট অন্যের কাছে বিক্রি করে দেয়া যায়।flippa নামক একটি মার্কেট আছে যেখানে ওয়েবসাইট, মোবাইল এপ,গেমস, ডোমেইন নেম ইত্যাদি ডিজিটাল প্রডাক্ট খুব ভালো দামে বিক্রি করা যায়।
উপরে উল্লেখিত উপায়গুলো ছাড়া আরও অনেক উপায়ে ইনকাম করা যায় ওয়েবসাইট থেকে।ওয়েবসাইট এ যত বেশি ভিজিটর থাকবে ,তত বেশি ইনকাম এর সুযোগ খুলে যাবে।
সবশেষে ছোট্ট একটা অনুরোধ, আপনার যদি এই আর্টিকেলটি ভালো লাগে তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট it-kothon এ একবার নজর লাগিয়ে আসবেন।আপনাকে আমন্ত্রিত



0 Comments